শেখ মুজিবুর রহমান
চট্টগ্রামেও শেখ মুজিবের ম্যুরাল ভাঙচুর
স্থানীয়রা জানান, মিছিল-স্লোগানে চট্টগ্রাম নগরীর জামালখানসহ আশপাশের এলাকা উত্তাল হয়ে ওঠে। এ সময় ‘ফ্যাসিবাদের ঠিকানা এই বাংলায় হবে না’, ‘ফ্যাসিবাদের আস্তানা জ্বালিয়ে দাও, পুড়িয়ে দাও’সহ বিভিন্ন স্লোগান দিতে দেখা গেছে বিক্ষুব্ধদের।

ভাঙচুর-আগুনের পর এখন বুলডোজার-ক্রেন দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে শেখ মুজিবের বাড়ি
রাত সাড়ে ১২টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ৩২ নম্বর বাড়ির তৃতীয় তলায় আগুন জ্বলছিল। এ সময় শুক্রবার মোড় থেকে শুরু করে ৩২ নম্বর বাড়ির আশপাশের গোটা এলাকায় বিপুলসংখ্যক মানুষ উপস্থিত রয়েছেন। তাদের কেউ হাতুড়ি দিয়ে, কেউ লাঠি বা ভারী কিছু ভবনের বিভিন্ন অংশ যে যার মতো করে ভাঙছেন।

সিলেটে গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো শেখ মুজিবের ম্যুরাল
সিলেটে রাত ৯টার দিকে বন্দরবাজার এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের উদ্যোগে বিক্ষোভ সমাবেশ করে ছাত্র-জনতা। পরে সেখান থেকে মিছিল নিয়ে ছাত্র-জনতা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে যায়। পরে বুলডোজার দিয়ে ম্যুরালটি গুঁড়িয়ে দেন তারা।

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল, চলছে ভাঙচুর
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ভাঙচুর চালানোর সময় ‘দিল্লি না ঢাকা, ঢাকা ঢাকা’, ‘ফ্যাসিবাদের আস্তানা ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও’, ‘ফ্যাসিবাদের দালালেরা হুঁশিয়ার সাবধান’, ‘স্বৈরাচারের দালালেরা হুঁশিয়ার সাবধান’ ইত্যাদি স্লোগান শোনা গেছে।

বিক্ষোভকারীর প্ল্যাকার্ডে লেখা ছিল, ‘গো ব্যাক কিলার ভুট্টো’
ভুট্টোকে বহনকারী হেলিকপ্টার স্মৃতিসৌধে পৌঁছানো পর স্লোগানে স্লোগানে তাকে পাকিস্তানে ফিরে যেতে বলেন বিক্ষোভকারীরা। তখন মি. ভুট্টোকে তারা ‘খুনি, ঘাতক এবং কসাই’ সম্বোধন করেন। বিক্ষোভকারীদের অনেকেই প্ল্যাকার্ড নিয়ে এসেছিলেন, যাতে ‘গো ব্যাক কিলার ভুট্টো’, ‘স্মৃতিসৌধের অবমাননা বাঙালিরা সইবে না’ সহ বিভিন্ন
